Monday, May 9, 2022

Bangla Funny Jokes Comedy. #comedy #funny #jokes #abhijit_de

 হ্যালো বন্ধুরা। আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি হাসির জোকস। তো শুরু করা যাক আজকের কমেডি হাসির জোকস। 





ম্যাডাম: শোনো কঠর পরিশ্রমের কারনে কেউ মারা যায় না বুঝলে।

ছাত্র: কিন্তু ম্যাডাম সুধু সুধু বেসি ঝুকি নেওয়া কি ঠিক হবে।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/ttZyuCpinFs

 …………………………………………………………………


ম্যাডাম: বলতো কোন রসগোল্লা একেবারে মিষ্ঠি নয়।

ছাত্রী: ম্যাডাম পরীক্ষার খাতায় পাওয়া রসগোল্লা।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/ttZyuCpinFs

 …………………………………………………………………

 

স্যার: বলতো ৫ থেকে ২ বিয়োগ করলে হাতে কত থাকে।

ছাত্র: জানিনা স্যার।

স্যার: তুই একটা আসতো গরু।

ছাত্র: আমি তো এখন অনেক ছোটো আমাকে বাছুর বলবেন স্যার।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/JRDNR4R7zKs

 …………………………………………………………………

 

স্যার: নারী সম্পর্কে যা জানিস বল।

ছাত্র: বড় অদ্ভুত এই নারী মা হলে শাসন প্রমিকা হলে সসন বউ হলে ভাসন।

স্যার: ছুটি পর দেখা করিস একসাথে বসে মাল খাবো।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/n20Ome5ZHQM

 …………………………………………………………………

 

স্যার: বলতো ঘুম পেলে আমরা বিছানায় কেনো।

ছাত্র: ঘুম পেলে বিছানা আমাদের কাছে আসেনা তাই।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/8ej2JmVvFFk

 …………………………………………………………………

 

স্যার: বলতো বিদ্যুৎ আবিষ্কার যদি না হত তাহলে কী হতো।

ছাত্র: কিআর হতো হেরিকেন জালিয়ে টিভি দেখতে হতো।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/ZeB4MUnE1ds

 …………………………………………………………………

 

স্যার: একটা হাতি আর একটা মাছির তুলনা করত।

ছাত্র: স্যার একটা মাছি হাতির গায়ে বসতে পারে কিন্তু একটা হাতি মাছির গায়ে বসতে পারেনা।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/GZnetBz8VKU

 …………………………………………………………………

 

স্যার: একটা মরুভূমি প্রানীর নাম বলত।

ছাত্র: স্যার এটা খুব সহজ যেমন ধরুন উঠ।

স্যার: আর একটা প্রানীর নাম বলত।

ছাত্র: স্যার  আর একটা উঠের বাচ্ছা।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/Y0O1bs1ok6w

 …………………………………………………………………

 

স্যার: বলতো তাজমহল কোথায় অবস্থিত।

ছাত্র: জানিনা স্যার।

স্যার: তাহলে বেঞ্জের উপর দার।

ছাত্র: বেঞ্জের উপর দারালে তাজমহল দেখতে পাবো স্যার।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/G9FleNnoZiY

 …………………………………………………………………

 

স্যার: বলতো এমন একটা জায়গায় নাম যেটা পুরুষ মানুষ বানিয়েছে কিন্তু সেখানে পুরুষ মানুষ যেতে পারেনা।

ছাত্র: স্যার এটাতো খুব সহজ যেমন ধরুন লেডিস টয়লেট।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/Y_y1kTV4nr0

 …………………………………………………………………

 

স্যার: একটা বাস যদি ঘন্টায় ১০ কিমি গতিবেগে যায় তাহলে আমার বয়স কত হতে পারে বলো।

ছাত্র: ৫০ বছর স্যার।

স্যার: গুড কী করে পারলি।

ছাত্র: আমাদের পাড়ায় একটা পাগল আছে সে হাপ পাগল তার বয়স ২৫ আর আপনি তো ফুল পাগল তাই আপনার বয়স ৫০ বছর স্যার।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/EC5RkDcgxSM

 …………………………………………………………………

 

স্যার: ক্লাসেনা ডুকতে ডুকতেই মুলোর গন্ধ কে পেদেছিস সত্যি করে বল।

ছাত্র: এটা কী বললেন স্যার মানুষ খুনকরে শীকার করে কিন্তু পাদলে কেউ কী শীকার করে স্যার।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/TpR0v5pEuy0

 …………………………………………………………………

 

স্যার: জলে বাস করে এমন ৫টা প্রানীর নাম বলত।

ছাত্র: ব্যাঙ

স্যার: আর চারটে।

ছাত্র: ব্যাঙের মা, ব্যাঙের বাবা, ব্যাঙের বুন আর ব্যাঙের গার্লফ্রেন্ড।

YouTube Video: https://youtube.com/shorts/gthN-38OxGI

…………………………………………………………………


এই রকম হাসির ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো করুন এবং ইনস্টাগ্রাম টি ফলো করতে ভুলবেনা আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে যান টুইটারের মাধ্যমে ধন্যবাদ।


Labels: ,

Friday, April 1, 2022

চিটিংবাজ প্রেমিক Chitting Baz Premik Bangla Funny Jokes | Bangla Natok | Cartoon | Abhijit De New Comedy Funny Jokes.

হ্যালো বন্ধুরা। আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি "চিটিংবাজ প্রেমিক"রের হাসির জোকস। তো শুরু করা যাক আজকের কমেডি হাসির জোকস।




পাপু: এ ঝুনঝুনি তোর তো গাড়ি আছে।

ঝুনঝুনি: হ্যাঁ আছে তো কি হয়েছে।

পাপু: চল না আজ কৃষ্ণসাহেরের পার্ক থেকে ঘুরে আসি।

ঝুনঝুনি: কেনরে হঠাৎ কৃষ্ণসাহেরের পার্ক যাবি কেন।

পাপু: কেন তোর বৌদির সাথে দেখা করতে, অনেকদিন হলো তোর বৌদিকে সামনে থেকে দেখি নাই চল না রে বন্ধু একটু দেখা করে আসি...।

ঝুনঝুনি: নারে আমি যাবনা।

পাপু: কেনোরে তোকে আমি বিড়িয়ানি খাওয়াবো, সিগারেট খাওয়াবো, তোর গাড়িতে তেল ভরে দেবো চলনারে বন্ধু একটু দেখা করেই চলে আসবো।

ঝুনঝুনি: আরে না আমার নিজের গার্লফ্রেন্ড নাই আর তোর গার্লফ্রেন্ডকে দেখে মনে ব্যাথা দিয়ে লাভ নাই পারলে তুই একলা একলা চলে যা৷

পাপু: আরে বন্ধু তুই আমার সাথে চল তোর বৌদির সাথে ওর একটা বান্ধবী আসবে হেব্বি দেখতে ওর সাথে তোর লাইন লাগিয়ে দেব৷

ঝুনঝুনি: সত্যি বলছিস তো৷

পাপু: হ্যাঁরে তোর বৌদির বান্ধবীর সাথে তোর লাইনটা পাক্কা লাগিয়ে দেব৷

ঝুনঝুনি: আমার কিন্তু বিশ্বাস হচ্ছেনা মনে হচ্ছে তুই আমাকে টুপি পরিয়ে নিয়ে যাবি৷

পাপু:
আরো না তুই তো সুধু গিয়ে দেখ আর তোর এই বন্ধু কী কোনো দিন ঠকিয়েছে তোকে৷

ঝুনঝুনি:
না তা অবশ্য ঠকায় নায়৷

পাপু:
হ্যাঁ তবে চ৷

ঝুনঝুনি:
ঠিক আছে তুই তাহলে রেডি হগা যা৷

পাপু:
ঠিক আছে। ঠিক সময়ে যেন বেরোস নাহলে তোর বৌদি আবার রাগ করবে৷

ঝুনঝুনি:
ঠিক আছে।

কিছুক্ষন পর৷ )

পাপু:
চরে ...।

ঝুনঝুনি:
ওরে বাপরে তুই কি দেয়েছিসরে তুই যেই ভাবে সেজেছিস আমার দিকে তো কেউ তাকাবেনা ... দে তোর ঘড়ি আর চশমাটা দে আমাকে ...৷

( ঘড়ি আর চশমা পরেনেওয়ার পর )

কোই দে এবার তোর জামাটা দে৷

পাপু: না জামাটা দেওয়া যাবেনা আমার জামা তোকে দেবো কেনো৷

ঝুনঝুনি: ঠিক আছে তাহলে তুই একাই যা আমি তোর সাথে যাবো না৷

পাপু: জাসনারে বন্ধু জাসনা এইনে আমার জামাটা তুইনে আর তোর জমাটা আমাকে দে৷

( জামা পরার পর )

ঝুনঝুনি: পাপু আমাকে দেখতে কেমন লাগছে।

পাপু: হ্যাঁ খুব ভালো লাগছে৷

ঝুনঝুনি:
ঠিক আছে তাহলে পেছনে বস।

( গাড়িতে কিছুটা যাবার পর )

পুটি: দাদা একটু লিফট দেন তো৷

ঝুনঝুনি: আপনারা কোথায় যাবেন৷

পুটি: আমরা একটু কৃষ্ণসাহেরের পার্কে যাবো৷

ঝুনঝুনি:
ও আমিও পার্কে যাচ্ছি গাড়িতে উঠেবসুন৷ 

পুটি: কোথায় বসবো গাড়িতে জায়গা নেইতো৷

ঝুনঝুনি:
অ্যা বসার জায়গা নেই মানে...

( পাপুর দিকে তাকিয়ে

এই তুই এখনো নামসনি নাম সিগিরি৷

পাপু: এ বন্ধু তুই কি তাহলে আমাকে নিয় যাবি না৷

ঝুনঝুনি:
হ্যাঁ নিয়ে যাব তো তোকে কে বলল তোকে নিয়ে যাবনা তুই এখানে দাঁড়া যখন আমি ঘর যাবো তখন তোকে নিয়ে যাব৷

এ তোমরা পেছনে উঠে বসো৷

( গাড়িতে কিছুটা যাবার পর )

মন: আপনার গাড়িটাতো বেস সুন্দর।

ঝুনঝুনি:
এই গাড়িটাকে দেখে তোমার পছন্দ হয়ে গেল, এখনোতো বাড়িতে R15 আছে KTM আছে যখন যেটা মন চায় তখন সেটা চালাই।

মন:
ও তাহলে আপনি কী করেন?

ঝুনঝুনি:
আমি ব্যাঙ্কের মেনেজার৷

মন:
এ পুটি ভালো ছেলে পিয়েছি এই ছেলেকে আমি পটাবো৷

পুটি:
এ মন তাহলে রানার কি হবে৷

মন:
এ ওই ফালতু ছেলের কথা আমার কাছে আর বলবিনা ওই রানা তো বেকার ছেলে ওর কথা ছেড়ে দে৷

( পার্কে পৌঁছে যাবার পর পুটিকে ওর বয়ফ্রণ্ড রাজু বলল )

রাজু:
এই তুমি চলে এসেছে। তোমার জন্য আমি অনেক্ষন ধরে অপেক্ষা করছিলাম... চলো আমরা ওই দিকে একটু ঘুরে আসি৷

পুটি:
হ্যাঁ চলো৷

( রাজু ও পুটি চলে যায়। এবং মনের বয়ফ্রণ্ড রানা আসে )

রানা:
এতো চলে এসেছো চলো আমরা একটু ওইদিকে যাই।

মন:
হেট...৷ তোমার মত ছেলের আমার দরকার নাই তুমি এখান থেকে যাও এ আমার বয়ফ্রণ্ড তুমি আমাকে আর ডিস্টার্ব কারো না যাও এখান থেকে!

রানা:
ও তোর নতুন বয়ফ্রণ্ড তাহলে তুই আমার ফোনটা ফেরত দে৷ আর আজ তুই যদি মেয়ে না হতিস তাহলে আমার দেওয়া জমাটা টেনে খুলে নিতাম ওই জামা তোকে ভিক্ষা দিয়েদিলাম যা৷

( রানা চলে যাবার পর )

ঝুনঝুনি:
মন খারাপ করো আমি তোমাকে IPhone কিনে দেবো। চলো আমরা একটু ওই দিকে যায়৷

মন:
চলো।

(
অন্য দিকে পাপু ও পাপুর গার্লফ্রেন্ড মলি পার্কে বসে আছে ও পাপু রেগে একবার ডানদিকে আর একবার বামদিকে তাকাছে তাই দেখে মলি রোগে গিয়ে বলল )

মলি:
কি হল বলতো তোমার এসে থেকে দেখছি তুমি একবার ডাইনে আর একবার বাইনে কী দেখছো বলতো অনেকদিন পর দেখা হলো দুজনে একটু গল্প করবো কোথায় তানা...৷

পাপু:
আরে আমি একটা চিটিংবাজকে খুজছি ওকে পেল হয়...৷ চলো ওই দিকে যাই গিয়ে দেখি৷

( কিছুটা যাবার পর দেখতে পায় ঝুনঝুনি ওর গার্লফেন্ড মনকে নিয়ে বসে বসে গল্প করছে। )

ওই সেই চিটিংবাজ দারা তোকে গার্লফেন্ড নিয়ে ঘোরাবার করছি৷

( এদিকে ঝুনঝুনি ওর গার্লফেন্ড মনকে বলছে )

ঝুনাঝুনি:
আমাদের বিয়ে পর আমরা হানিমুনে দুবাই যাবো৷

( আর তখনি পাপু ও পাপুর গার্লফ্রেন্ড চলে আসে )

পাপু: তুই যেখানে খুশি সেখানে যা কিন্তু যাবার আগে আমার পোশাকগুলো খুলে দিয়ে যা৷

ঝুনঝুনি:
এ পাপু বস বন্ধু বস এই দেখ তোর বৌদি৷

পাপু: বৌদি ঠিক আছে৷ দে আমার চশমাটা দে আমার জামা আর ঘড়িটা দে৷

ঝুনঝুনি: বন্ধুরে এ বন্ধু এরকম করিস কেন৷

পাপু:
তের বন্ধু কেরে তুই আমার যাযা নিয়েছিস সেগুলো ফেরতদে তারাতারি নাহলে তোর কপালে অনেক দুঃখ আছে৷

মন:
এ বাচাল অনের জামাকাপর নিয়ে ফুটুনিমারা হচ্ছে তবেবে তুই বললি আমি ব্যাঙ্কের মেনেজার৷

পাপু:
কে ব্যাঙ্কের মেনেজার৷ ও... মাঠে বসে গেম খেলার মেনেজার৷

মন:
অ্যা.....৷

পাপু:
হ্যা.....।

এর পুরো ভিডিও দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন 👉 ▶

তো বন্ধুরা যারা আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করোনি তারা সাবস্ক্রাইব করে নেবে এবং আমাদের ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে পেজগুলি ফলো করে নেবে ওখানেও নতুন নতুন হাসির ভিডিও আপলোড করা হয়। ধন্যবাদ ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। হাসতে থাকুন হাসাতে সঙ্গে থাকুন আর আমাদের সঙ্গে জুড়ে থাকুন।


…………………………………………………………………


এই রকম হাসির ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো করুন এবং ইনস্টাগ্রাম টি ফলো করতে ভুলবেনা আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে যান টুইটারের মাধ্যমে ধন্যবাদ।




Labels: ,

Friday, February 18, 2022

বাস স্ট্যান্ডে প্রেম করতে গিয়ে কি অবস্থা হলো🤣| চরম হাসির | Bangle Cartoon Comedy Jokes| Bangle Jokes Funny| Abhijit De

হ্যালো বন্ধুরা। আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাস স্ট্যান্ডে প্রেমরের হাসির জোকস। তো শুরু করা যাক আজকের কমেডি হাসির জোকস। 




পুষ্পা: ওয়াও এ পাপ্পু কেরে এই মেয়েটা বাসস্ট্যান্ডে একলা একলা বসে আছে কি দারুন দেখতে তাই না।


পাপ্পু: হ্যাঁরে পুষ্পা দেখতে তো দারুণ মনে হচ্ছে এলাকায় নতুন এসেছে।


পুষ্পা: ও তার মানে তুই চিনিস না এই মেয়েটাকে।


পাপ্পু: নারে পুস্পা চিনিনা এই মেয়েটাকে।


পুস্পা: আমি ভাবলাম তুই চিনিস নাম ধাম জানিস দেখছি তুই কিছুই জানিস না।


পাপ্পু: না কিছুই জানিনা রে বন্ধু।


পুস্পা: বেশ ঠিক আছে কোনো অসুবিধা নেই দেখ কীভাবে ওর ফোন নম্বরটা আনতে হয় ওকে আমার গার্লফ্রেন্ড বানাবো। তুই খালি দেখে যা।
 
হে হে কি হলো গো তোমার আমি আসা মাত্রই মুখটাকে ওই দিকে ঘুরিয়ে নিলে যে।


মন: কেনো কে বটো কে তুমি।


পুস্পা: হে হে আমার নাম পুষ্পা৷


মন: ও সেই পুষ্পা যে পাচারকারি দের  মত বাজে কাজ করে৷ আর যে ঝুকেনা৷


পুষ্পা: না না আমি সেই পুষ্পা নয় আমি ভালো পুষ্পা হাই,...


মন: তুমি আমাকে চেনো৷


পুষ্পা: না তোমাকে তো আমি চিনি না।


মন: তাহলে তুমি কী আমার ফেসবুকে ফ্রেন্ডে আছো।


পুষ্পা: না নেই।


মন: তাহলে তুমি আমাকে হাই করছো যে।


পুষ্পা: ও চিনলে বা ফেসবুক ফ্রেন্ডে থাকলে হাই করতে হয় আর না চিনলে কী করতে হয় আমি। তো যানি না।


মন: থাক তোমাকে অতো সব জানতে হবেনা৷ তুমি আমার সঙ্গে কথা বলতে এস না আমার কথা বলার ইচ্ছা নেই।


পুষ্পা: এ তোমার কথা বলার ইচ্ছা নাই তো কী হয়েছে আমার তো কথা বলার ইচ্ছা আছে৷


মন: তাহলে তুমি অন্য কারোর সাথে কথা বলোগা আমার সাথে কথা বলতে এসনা আমার তোমার সাথে কথা বলার কোনো ইচ্ছা নেই।


পুষ্পা: এ হে গো শোননা তোমার সাথে আমার একটা কথা আছে বলছি তোমার নাম কী?


মন: আমি বলবনা আমার নাম।


পুষ্পা: ও বলবেনা তাহলে আমাকে আনদাজ করতে হবে অ্যা তোমারে নাম শ্রাবন্তি হবে বা শুভশ্রী বা কোয়েল হবে নাহলে নুসরত তুমি নুসরত...


মন: কী কী উলটো পালটা কথা বলছো কী মাথা ফাতা খারাপ হয়ে গেছে নাকি৷


পুষ্পা: হ্যাঁ তুমি তো একদম হিরোইনদের মত নিসচয় তোমার নাম হিরেইনদের নাম হবে৷


মন: বললাম না আমি তোমাকে আমার নাম বলবনা৷

পুষ্পা: আচ্ছা ঠিক আছে তোমাকে তোমার নাম বলতে হবে না তুমি তোমার নম্বরটা দিয়ে দাও৷


মন: নম্বর নম্বর নিবে তুমি আমার নাম নাও৷


পুষ্পা: দাড়াও দাড়াও ফোনটা বার করি নাকি....


 হ্যাঁ বলো... 


মন: দুই৷


পুষ্পা: দুই আচ্ছা তারপর৷


মন: কী তারপর বললাম না দুই৷


পুষ্পা: শুধু দুই এক অক্ষরের নাম্বার এটা আবার কি রকম নাম্বার৷


মন: কেন এটা আমার নাম্বার আমি আমার মা-বাবার দুই নম্বর সন্তান সেই জন্য আমার নাম্বার দুই৷


পুষ্পা: ধুর আমি তোমার গুষ্টির নাম্বার বলতে বলি নাই আমি তোমার ফোন নাম্বার চাইলাম৷


মন: ও ফোন নাম্বার সেটা বল লেখ লেখ৷


পুষ্পা: হ্যাঁ বল৷


মন: 8S5G


পুষ্পা: অ্যা এটা আবার কেমন নাম্বার৷


মন: ও এই গো পুরো নাম্বার টা বলা হয় নাই নয় লিখ রিয়েলমি 8s5G


পুস্পা: দেখো দেখো ফোনের নাম্বার বললাম না ফোনের মডেল নাম্বার বলল। আরে ফোনের নম্বর মানে যেই নম্বর বললে ফোনটা তোমার কাছে যাবে সেই নম্বর।


মন: লে ফোনটা আমার কাছে আসবে তো নম্বর বলে কি লাভ ফোনটা আমাকে দিয়ে দাও।


পুস্পা: নিকুচি করেছে………। ফোনটা কত কষ্ট করে কিনেছি ফোনটা চাইলেই দিয়ে দেবো আমি বলছি আমাকে সেই নম্বরটা দাও যেই নম্বরটা টিপলে তোমার সাথে কথা হবে তুমি ফোনটা ধরে বলবে হ্যালো।


মন: ও আচ্ছা আচ্ছা বুঝেছি তুমি আমার মোবাইল নম্বরটা চাইছো।


পুস্পা: হ্যাঁ আমি কি এতক্ষণ উর্দুতে বলছিলুম আমি তো বাংলাতেই তোমাকে তোমার ফোনের নম্বরটা দিতে বলছিলাম।


মন: ওও না মানে আমি বুঝতে পারি নাই আচ্ছা আচ্ছা ঠিক আছে তুমি লেখ তুমি লেখ।


পুস্পা: হ্যাঁ বল।


মন: 9876543210


পুস্পা: খুব সহজ নাম্বার।


মন: ঠিক আছে তুমি নাম্বারটা নিলে এবার তুমি এসো।


পুস্পা: আর হ্যা তোমার সাথে কথা কখন হবে।


মন: অ্যা..... তুমি মোটামুটি দু'ঘণ্টা পর ফোন করো আমি এখন স্কুলে যাচ্ছি দু'ঘণ্টা পর আমার স্কুলে কাজ মিটে যাবে তারপর বাড়ি যেতে যেতে তোমার সাথে কথা বলবো ঠিক আছে।


পুস্পা: হ্যাঁ ঠিক আছে।


মন: ওই দেখো আমার বাস আসছে আমি চললুম।


পুস্পা: হ্যাঁ সাবধানে যাবে।


মন: হ্যাঁ।


পুস্পা: দেখলি পাপ্পু তোর বৌদির কাছ থেকে কেমন ফোন নম্বরটা নিয়ে এলাম।


পাপ্পু: হ্যাঁ গো পুষ্পাদা তুমি পারবে তোমার দ্বারা হবে।


পুস্পা: হেহে আইএম পুষ্পা ওকে।


দুই ঘন্টা কেটে যাওয়ার পর।

 
পুষ্পা: কি রে বাপু দুই ঘন্টা তো কেটে গেল গেম খেলে খেলে দেখছি এবার তোর বৌদিকে ফোন টা লাগায় নাকি।


পাপ্পু: হ্যাঁ হ্যাঁ দেখ।


পুষ্পা: দারা স্পিকার দিয়ে কথা বলি।


হ্যালো।


পুলিশ: হ্যালো...


পুষ্পা: এইযে ফোন এ তোমার গলাটা অন্যরকম লাগছে কেন।


পুলিশ: তাই কে আপনি কাকে ফোন করেছেন।


পুষ্পা: হ্যাঁ তুমি আমাকে ভুলে গেলে আমি পুষ্পা।


পুলিশ: পুষ্পা ও তাহলে তুমি নিজেই ধরা দিতে চাও নাকি কোথায় আছিস তুই বল।


পুষ্পা: কেরে তুই।


পুলিশ: আমি বর্ধমান থানার পুলিশ ইন্সপেক্টর ঝুনঝুনি।


পুষ্পা: ও রং নাম্বার।


পুলিশ: এ এ ফোনটা কেটে দিল।


পুষ্পা: ভাগ্যিস ফোনটা কেটে দিলাম না হলে এখনই ফেঁসে যেতাম ওই পুষ্পার জন্য আমাকে ধরে নিয়ে যেতো তো বন্ধুরা যারা আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করোনি তারা সাবস্ক্রাইব করে নেবে এবং আমাদের ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে পেজগুলি ফলো করে নেবে ওখানেও নতুন নতুন হাসির ভিডিও আপলোড করা হয়। ধন্যবাদ ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। হাসতে থাকুন হাসাতে সঙ্গে থাকুন আর আমাদের সঙ্গে জুড়ে থাকুন।


…………………………………………………………………


এই রকম হাসির ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো করুন এবং ইনস্টাগ্রাম টি ফলো করতে ভুলবেনা আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে যান টুইটারের মাধ্যমে ধন্যবাদ।




Labels: ,

Wednesday, February 2, 2022

রোগী ও ডাক্তারের হাসির জোকস| Bangla Cartoon Comedy Jokes| Bangle Jokes Funny| Abhijit De

হ্যালো বন্ধুরা। আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি রোগী ও ডাক্তারের হাসির জোকস। তো শুরু করা যাক আজকের কমেডি হাসির জোকস। 





ঝুনঝুনি বাবু: ঊঁ ঊঁ ঊঁ ঊঁ ঊঁ ঊঁ ঊঁ…… আরে বাস ডাক্তার খানার সামনে এটা কি লেখা আছে। যাই কাছে গিয়ে দেখি …………… "রোগের চিকিৎসা ২০০ টাকা রোগ না ভালো হলে ৫০০ টাকা ফেরত।" বাহ খুব ভালো যাই ডাক্তারকে ঠকিয়ে এই সময় যদি কিছু টাকা পাওয়া যায়। যাই ভিতরে যাই।
………………… ডাক্তারবাবু আসতে পারি।


ডাক্তার বাবু: হ্যাঁ আসুন বসুন।
 
ঝুনঝুনি বাবু: হ্যাঁ এইজো আপনি আপনার বিপদকে ডাকছেন একটু পরেই আপনাকে ঠকিয়ে আপনার কাছ থেকে ৫০০ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যাব।


ডাক্তার বাবু: কী বললেন।


ঝুনঝুনি বাবু: কই কিছু না কিছু বলিনিতো।


ডাক্তার বাবু: আচ্ছা আপনার নাম কি?


ঝুনঝুনি বাবু: আমার নাম হল ঝুনঝুনি পাল।


ডাক্তার বাবু: আচ্ছা ঝুনঝুনি বাবু আপনার বয়স?


ঝুনঝুনি বাবু: আমার বয়স ৩৫ বছর।


ডাক্তার বাবু: বলুন আপনার কিসের সমস্যা?


ঝুনঝুনি বাবু: আমার সমস্যা হচ্ছে আমি কোন জিনিসের সাধ মানে টেস্ট পাচ্ছিনা।


ডাক্তার বাবু: আচ্ছা বুলাই তিন নম্বর খাপের ঔষধটা নিয়ে আয় তো।


বুলাই: ঠিক আছে...... এই নিন স্যার।


ডাক্তার বাবু: ঝুনঝুনি বাবু এই ঔষধটা দুই ফোঁটা খেয়ে নিন।


ঝুনঝুনি বাবু: ঠিক আছে...।


(ঔষধ খাওয়ার পর ঝুনঝুনি বাবু অবস্থা)


ও...রে... বা...প...রে... কি... বা...জে...খে...তে....রে.... পা...লা...ই...রে.... বা...বা...রে...।


ডাক্তার বাবু: যাবেন কোথায় ২০০ টাকা দিয়ে যান। আপনার রোগটা যে ছেড়ে গেছে।

 
তিনদিন পর
 
ঝুনঝুনি বাবু: ধুর আগের দিন ডাক্তারকে ঠকাতে গিয়েছিলাম আমি না ডাক্তার আবার আমাকে ঠকিয়ে 200 টাকা নিয়ে নিল। যায় আগের দিন আমার কাছ থেকে 200 টাকা নিলি আজ আমি তোর কাছ থেকে 500 টাকা নিয়ে তবেই আসবো যায়।

......ডাক্তার বাবু আসতে পারি।


ডাক্তার বাবু: আসুন ঝুনঝুনি বাবু বসুন।


ঝুনঝুনি বাবু: এইজো।


ডাক্তার বাবু: বলুন ঝুনঝুনি বাবু আপনার আবার কি সমস্যা হল।


ঝুনঝুনি বাবু: ডাক্তার বাবু আমার খুবই একটা জটিল সমস্যা হয়েছে আমার না কোন কিছু ঘটনা বা কথা কিছুই মনে থাকছে না এর ঔষুধ আমাকে দিন ডাক্তারবাবু।


ডাক্তার বাবু: নিশ্চয়ই দেবো ঝুনঝুনি বাবু আপনি কোন চিন্তা করবেন না বুলাই 3 নম্বর কাপের ওষুধ টা নিয়ে আয় তো।


ঝুনঝুনি বাবু: না না ওই ওষুধ টাতো কী বাজে খেতে সব মনে আছে আমার সব ঘটনা মনে পড়ে গেছে।


ডাক্তার বাবু: তাহলে দিন ২০০ টাকা।

 
এক সপ্তাহ পর
 
ঝুনঝুনি বাবু: আগের সপ্তাহে এই ঠকবাজ ডাক্তার আমার কাছ থেকে দুবার ২০০ টাকা করে ৪০০ টাকা আমার কাছ থেকে নিয়েছিল কিন্তু আর নয় এক সপ্তাহ ধরে আমি অনেক মাথা খাটিয়েছি যে কিভাবে ডাক্তারকে ঠকাতে হয় অনেক ঠকিয়েছো ডাক্তারবাবু কিন্তু আর নয় চান্দু আজ তো আমি তোমাকে ঠকাবোই আজ আমার হাত থেকে তুমি কিছুতেই নিস্তার পাবে না আমাকে যেতে দাও খালী তারপর দেখবে মজা যায়... তাড়াতাড়ি যায়।

... আসতে পারি ডাক্তারবাবু।


ডাক্তার বাবু: আরে ঝুনঝুনি বাবু যে আসুন আসুন বসুন দিয়ে সব ঠিক আছে তো।


ঝুনঝুনি বাবু: আর কোথায় ঠিক রইল গো ডাক্তারবাবু আপনার কাছে আসতে হল।


ডাক্তার বাবু: তা বলুন কি সমস্যা আপনার ঝুনঝুনি বাবু।


ঝুনঝুনি বাবু: আর বলবেন না আজকাল ঠিকঠাক দেখতে পাচ্ছি না চোখের সমস্যা চোখে ঠিকঠাক দেখতে পাচ্ছি না চোখে যা দেখিছি সব ভুলভাল আমাকে এর একটা ওষুধ দিন ডাক্তারবাবু।


ডাক্তার বাবু: ঝুনঝুনি বাবু এই রোগের চিকিৎসা তো আমি করতে পারব না এই নিন 500 টাকা।


ঝুনঝুনি বাবু: যাক টেকনিকটা ভালোই কাজ করেছে দেখছি যাক এতদিন তাহলে ঠকাতে পেরে‌ছি‌। কথাই বলেনা বাপেরো বাপ আছে। 

    এ কী যে 50 টাকার নোট আপনি 500 টাকার বদলে 50 টাকার নোট দিলেন যে।


ডাক্তার বাবু:যাক তাহলে আপনার চোখের সমস্যা ঠিক হয়ে গেছে তাহলে দিন 200 টাকা।


ঝুনঝুনি বাবু: আবার 200 টাকা আবার ঠকে গেলাম হায় হায় এই বন্ধুরা আমাদের তোমাদের জন্য আমি আবার ঠকে গেলাম আমি লোভে পড়ে গিয়েছিলাম 500 টাকার জন্য আমার গচকা গেল 600 টাকা তো আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি যে সকল বন্ধুরা সাবস্ক্রাইব করো নি তারা সাবস্ক্রাইব করে নেবে এবং ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং টুইটার ফলো করে নেবে।
ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। হাসতে থাকুন হাসাতে থাকুন আর আমাদের সঙ্গে জুড়ে থাকুন।


…………………………………………………………………

 

এই রকম হাসির ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো করুন এবং ইনস্টাগ্রাম টি ফলো করতে ভুলবেনা আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে যান টুইটারের মাধ্যমে ধন্যবাদ।





Labels: ,

Wednesday, January 12, 2022

New Bangla Funny Cartoon Jokes. Laughter jokes of madam and students | ম্যাডাম ও ছাত্রদের হাসির জোকস | Bangla Comedy Funny Jokes.

 হ্যালো বন্ধুরা। আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ম্যাডাম ও ছাত্রদের হাসির জোকস। তো শুরু করা যাক আজকের কমেডি হাসির জোকস। 


ম্যাডাম: গোবরা তুই বড় হয়ে কেন দেশে ঘুরতে যেতে চাস?

গোবরা: চেকোস্লোভাকিয়া ম্যাডাম।

ম্যাডাম: বাহ্ ,খুব ভালো বানানটা বোর্ডে এসে লেখ।

গোবরা: ম্যাডাম, বলছি মাইন্ড চেঞ্জ করলাম, ভাবছি গোয়া যাবো।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: আচ্ছা তোমরা বলো কোন পাখা উড়তে পারে না।

জ্যাক: বলব ম্যাডাম।

ম্যাডাম: বলো।

জ্যাক: ম্যাডাম সিলিং পাখা।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: আচ্ছা ক্রিকেট স্টেডিয়াম গুলি কেন এত ঠান্ডা হয়?

স্যান্ডি: কারণ ম্যাডাম প্রতিটি আসনে ফ্যান রয়েছে।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: জল পানের সঠিক সময় কখন?

জ্যাক: ম্যাডাম জল পানের সঠিক সময় হয় যখন আপনার তেষ্টা পায়।

…………………………………………………………………




ম্যাডাম: কঠোর পরিশ্রমের কারণে কেউ মারা যায় না বুঝলে।

গোবরা: ম্যাডাম কিন্তু শুধু শুধু বেশি ঝুঁকি নেওয়া কি ঠিক হবে।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: বলতো জ্যাক পৃথিবীতে কতগুলো দেশ আছে।

জ্যাক: ম্যাডাম পৃথিবীতে একটি মাত্র দেশ আছে আর সেটি হলো ভারত।

ম্যাডাম: সে কি তাহলে আমেরিকা, ফ্রান্স, চিন, জাপান আর বাকি সব জায়গা কি।

জ্যাক: ম্যাডাম ওগুলো তো বিদেশ।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: কোন রসগোল্লা একেবারে মিষ্টি নয়।

স্যান্ডি: পরীক্ষার খাতায় পাওয়া রসগোল্লা।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: জানো বই কত পবিত্র জিনিস

জ্যাক: জানি বই কি ম্যাডাম তাই তো সবসময় স্পর্শ করি না।

…………………………………………………………………





গোবরা: ম্যাডাম একটা কথা বলব।

ম্যাডাম: বলো।

গোবরা: ম্যাডাম আপনি জানেন যারা বাড়িতে এসে কলিংবেল না বাজে দরজা ধাক্কা দেয় তাদের কি পুরস্কার দেওয়া উচিত?

ম্যাডাম: কি পুরস্কার।

গোবরা: ম্যাডাম নো-বেল পুরস্কার।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: আচ্ছা জ্যাক টাকা ও জ্ঞানের মধ্যে তুই কোনটা চাস।

জ্যাক: ম্যাডাম টাকা চাই।

ম্যাডাম: আমি হলে তো জ্ঞানটা চাইতাম।

জ্যাক: ম্যাডাম যার যেটা অভাব সে সেটা নেবে তাই না।

…………………………………………………………………




ম্যাডাম: আচ্ছা গোবরা তোর জীবনে কাকে বেশি ঘৃণা করিস।

গোবরা: ম্যাডাম ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।

ম্যাডাম: কেন উনি তো একজন মহান ব্যক্তি ছিলেন।

গোবরা: হ্যাঁ ছাই ছিলেন উনি যদি বাল্যবিবাহ না বন্ধ করতেন তাহলে আমি এতদিনে আমার ছোট পূজাকে নিয়ে সুখে সংসার করতাম।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: আচ্ছা জ্যাক বলতো কেন আমরা বিদ্যুৎ চমকানো আগে দেখি এবং পরে মেঘের গর্জন শুনি।

জ্যাক: ম্যাডাম উত্তর টা খুবই সহজ কারণ আমাদের চোখের অবস্থান কানের আগে।

…………………………………………………………………


ম্যাডাম: আচ্ছা স্যান্ডি বলতো উপসর্গ কাকে বলে।

স্যান্ডি: ম্যাডাম প্রথমটুকু মনে নেই শেষটুকু বলি।

ম্যাডাম: হ্যাঁ বল।

স্যান্ডি: তাকেই উপসর্গ বলে।

…………………………………………………………………

এই রকম হাসির ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো করুন এবং ইনস্টাগ্রাম টি ফলো করতে ভুলবেনা আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে যান টুইটারের মাধ্যমে ধন্যবাদ।

Labels: ,

Sunday, January 2, 2022

আমাদের বউ রচনা | New Bangla Funny Cartoon Jokes. Jack VS Sir Funny Jokes. Bangla Funny Jokes 2022 | Abhjijit De (অভিজিৎ দে)

  হ্যালো বন্ধুরা। আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি জ্যাক ও স্যারের হাসির জোকস। তো শুরু করা যাক আজকের জোকস।




স্যার: কিরে জ্যাক শুনলাম তুমি নাকি সিগারেট খাওয়া শুরু করেছো এটা কি সত্যি নাকি মিথ্যা।

জ্যাক: হ্যাঁ, সত্যি।

স্যার: শুনে ভালো লাগলো যে তুমি সত্যি কথাও বলতে পারো। আচ্ছা জ্যাক আগে যা খেয়েছো খেয়েছো আর খেয়েও না ঠিক আছে।

জ্যাক: ঠিক আছে স্যার আর খাবনা।

স্যার: আচ্ছা আমি কি জানতে পারি যে তুমি হঠাৎ কার কথা শুনে এবং কেন সিগারেট খাওয়া ধরলে।

জ্যাক: হ্যাঁ স্যার অবশ্যই জানতে পারেন।

স্যার: তাহলে বলে ফেলো।

জ্যাক: স্যার আপনি বলেছিলেন না আমাদের সমাজ কল্লান করতে।

স্যার: হ্যাঁ বলেছিলাম কিন্তু সমাজ কল্যাণ বা দেশের কল্যাণের সঙ্গে সিগারেট খাওয়ার কি সম্পর্ক।

জ্যাক: হ্যাঁ স্যার নিশ্চয়ই আছে।

স্যার: কি রকম।

জ্যাক: স্যার আপনি তো জানেন যে সিগারেট সমাজের ক্ষতি করে।

স্যার: হ্যাঁ।

জ্যাক: এটাও জানেন যে সিগারেট যুব সমাজের ক্ষতি করে।

স্যার: হ্যাঁ করে তো।

জ্যাক: স্যার এটাও নিশ্চয় জানেন যে সিগারেট মানুষের শরীরের ক্ষতি করে এটা ঠিক না ভুল। 

স্যার: ঠিক।

জ্যাক: স্যার এটাও জানেন যে সিগারেট ধোঁয়া পরিবেশের শত্রু।

স্যার: হ্যাঁ এটাও জানি এর সঙ্গে তোর সিগারেট খাওয়ার কি সং।

জ্যাক: হ্যাঁ স্যার সিগারেট আমাদের ক্ষতি করে বলেই তো আমি সিগারেট কে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশ্বাস করে ফেলেছি স্যার এবার মদটা কেও শেষ করে ফেলব।

…………………………………………………………………


স্যার: শোনো তোমরা প্রতিদিন এক গ্লাস করে গরুর দুধ খাবে ঠিক আছে। এতে শরীরের শক্তি বাড়ে।

জ্যাক: ধুর স্যার এই মিথ্যা কথাটা প্রতিদিন বলেন কেন।

স্যার: কি মিথ্যা কথা এটা সত্যি কথা।

জ্যাক: না স্যার এটা মিথ্যা কথা কারণ আমি আগের দিন 10 গ্লাস গরুর দুধ খেয়েছিলাম তারপর একটা দেওয়াল কে শরীরের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করলাম করলাম কিন্তু দেওয়ালটা তো এক ইঞ্চিও সরলো না।

…………………………………………………………………


জ্যাক: স্যার আমি ফেসবুকে মেয়েদের নামে 5টা আইডি খুলেছি।

স্যার: কি বললি তুই হারামজাদা তোর কি কোন খেয়েদেয়ে কাজ কাম নেই তুই এইসব কাজ করে বেড়াস আর তুই আমাকে এসব কথা বলছিস কেন।

জ্যাক: কারণ স্যার আপনি এক মাস ধরে যে সোনালী মজুমদার বলে যে মেয়েটাকে পটাতে চাইছেন সেটা তো আমি স্যার।

…………………………………………………………………


স্যার: আচ্ছা জ্যাক তুই চোরের সম্বন্ধে যা জানিস তাই বল তো।

জ্যাক: বলবো স্যার।

স্যার: হ্যাঁ বল।

জ্যাক: চোরের সঙ্গে বুদ্ধির একটা সম্পর্ক আছে।

স্যার: কি রকম সম্পর্ক শুনি।

জ্যাক: চোরের পালালে বুদ্ধি বাড়ে মানে চোর চুরি করতে এলে পালাতে দিতে হয় কারণ চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।

…………………………………………………………………


স্যার: আচ্ছা তোমরা বলতো পৃথিবীতে এমন একটা প্রাণীর নাম বল যারা বেশি লজ্জা পাই।

জ্যাক: স্যার আমি বলবো। 

স্যার: হ্যাঁ বল। আমি জানতাম তুই এই প্রশ্নের উত্তর দিবি!

জ্যাক: স্যার ছেলেরা।

স্যার: এটা আবার কেমন উত্তর হল।

জ্যাক: এর মানে বলবো স্যার।

স্যার: বল।

জ্যাক: এর কারণ হিন্দি সিনেমাতে দেখেছি মেয়েরা ছোট ছোট জামা প্যান্ট পড়ে কিন্তু ছেলেরা বড় বড় জামা প্যান্ট পড়ে তাইতো স্যার এই জন্যই ছেলেরা বেশি লজ্জা পায়।

…………………………………………………………………


জ্যাক: জানেন  স্যার হাতির দুধ খেয়ে একটা বাচ্চা সপ্তাহে কুঁড়ি কেজি ওজন বেড়ে গেছে।

স্যার: বলিস কিরে জ্যাক।

জ্যাক: হ্যাঁ স্যার।

স্যার: তো ওই বাচ্চাটা কিসের বাচ্চা ছিল।

জ্যাক: স্যার ওই বাচ্চাটা হাতিটার বাচ্চা।

…………………………………………………………………


স্যার: আচ্ছা আগের দিন আমি একটা বাড়ির কাজ দিয়েছিলাম মনে আছে তো।

জ্যাক: হ্যাঁ স্যার মনে আছে। স্যার বাড়ির কাজ দিয়েছিল একটা রচনা লিখে আনতে হবে।

স্যার: হ্যাঁ ঠিক তো জ্যাক তুই কি রচনা লিখে এনেছিস বলতো।

জ্যাক: স্যার রচনার নাম হল আমাদের বউ।

স্যার: কি আমাদের বউ এটা আবার কি রকম রচনা বল তো শুনি।

জ্যাক: বউ হলো গৃহপালিত প্রাণী এরা গৃহিণী নামেও পরিচিত এরা দেখতে সাধারণত মানুষের মতো এদের দুটো করে হাত পা চোখ কান এবং একটা নাক থাকে তবে এরা জিনগত বৈশিষ্ট্যের চাপা বলে পাশের বাড়ির বৌদির সাথে চাপাবাজিতে এরা অতুলনীয় আর বাংলা সিরিয়াল এদের কাছে KFC-তে মুরগির ঠ্যাং হওয়ার চেয়েও উত্তম। এরা এদের স্বামীর সাথে ঝগড়া করে যতক্ষণ না জয়লাভ করে, এরা তাদের সংগ্রাম চালিয়ে যায় আর স্বামী যদি একটু রাত করে বাড়ি ফেরে তো হাড়ি খুন্তি হাতের কাছে যা থাকে সেটা আলোর বেগে ছুটতে থাকে। এরা আর কথায় কথায় বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার হুমকি দেখাতে থাকে আর এদের সারা জীবনের বাণী হচ্ছে একটাই তোমার সাথে বিয়ে করে আমার জীবনটা শেষ হয়ে গেছে। তুমি জানো আমাকে দেখতে কত ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার এসেছিল স্কুলেও কলেজে কত প্রেমপত্র পেয়েছিলাম শেষমেশ বাবা তোমার মত একটা রামছাগলের সঙ্গে আমায় বিয়ে দিয়েছে। এরপর এরা চোখের জল নাকের জল একসাথে করে বিছানা চাদরে মুছে দেবে। আর Gov.এর তৈরি নারী নির্যাতনের হুমকি দেখাতে খুব ভালো পারে এরা।

স্যার: হ্যাঁ ঠিকই বলেছিস।

…………………………………………………………………


স্যার: জ্যাক তোমাকে বলেছিলাম না তুমি বাজে ছেলেদের সাথে মিশবে না খেলা করবে না।

জ্যাক: না স্যার আমি বাজে ছেলেদের সাথে মিশি না খেলা করি না আমি ভালো ছেলে তো তাই ওরা আমার কাছে খেলা করতে আসে।

…………………………………………………………………


স্যার: আচ্ছা জ্যাক তুই বল ভারতের রাজধানী কোথায়।

জ্যাক: জানিনা স্যার।

স্যার: কি জানিস না তাহলে তুই বেঞ্চের উপর দ্বারা।

জ্যাক: স্যার বেঞ্চের ওপর দাঁড়ালে ভারতের রাজধানী দেখা যাবে।

…………………………………………………………………


জ্যাক: স্যার আজকে আমার একটা প্রশ্ন আছে।

স্যার: তাহলে তো খুব ভালো কথা প্রশ্ন করে ফেলো।

জ্যাক: স্যার আই ডোন্ট নো (I don't no) মানে কি।

স্যার: আই ডোন্ট নো (I don't no) মানে আমি জানিনা।

জ্যাক: ধুর তাহলে আপনি আমাদের পড়াতে আসেন কেন বাড়িতে বউয়ের বাসন মাজতে পারেন না।

…………………………………………………………………


এই রকম হাসির ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো করুন এবং ইনস্টাগ্রাম টি ফলো করতে ভুলবেনা আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে যান টুইটারের মাধ্যমে ধন্যবাদ।




Labels: ,